বাদশাহী আংটি
-
- £3.49
-
- £3.49
Publisher Description
গোলমরিচের গুঁড়ো৷ এবারে সেটাই প্রদোষচন্দ্র মিত্রর হাতের অস্ত্র৷ আসলে ফেলুদার প্রথম উপন্যাস ‘বাদশাহী আংটি’ সত্যজিৎ রায় গোয়েন্দা ফেলুদার মগজাস্ত্রেই শান দিয়েছিলেন৷ নবাবি লক্ষ্নৌতে এক মোগলাই আংটি নিয়ে রহস্যের শুরু আর ছমছমে গাড়োয়ালের জঙ্গলে ক্লাইম্যাক্স৷ সেখানে আবার ভিলেন বনবিহারীবাবু, তার সাকরেদ গণেশ এবং র্যাটল স্নেক৷
তোপসে ও তোপসের বাবার সাথে ফেলুদা লখনউয়ের বড়া ইমামবাড়ার নিকট বসবাসরত তাদের অ্যাডভোকেট আত্মীয়ের বাসায় বেড়াতে যায়। সেখানে তারা ডা. শ্রীবাস্তবের সাথে দেখা করেন, যার বাড়িতে সম্প্রতি ডাকাতির চেষ্টা করা হয়েছিল। তার বন্ধু পেয়ারেলাল কর্তৃক প্রদত্ত একটি অমূল্য আংটি চুরির উদ্দেশ্যেই চেষ্টাটি করা হয় বলে সকলে ধারণা করে। আংটিটি মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের। আবারও ডাকাতির ভয়ে তিনি এটাকে তার বন্ধুর বাসাতে রেখে যান। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখানে থেকেও আংটিটি চুরি যায়। এরমধ্যেই ফেলুদা ডাক্তারের প্রতিবেশী বনবিহারীবাবুর সাথে দেখা করেন, যিনি নিজের বাড়িতে একটি ব্যক্তিগত চিড়িয়াখানা নির্মাণ করে সেখানে কুমির, আফ্রিকান বাঘ, হায়েনা, র্যাটলস্নেক, কাঁকড়াবিছে ও ব্ল্যাক উইডো মাকড়সা পোষেন। ফেলুদা পেয়ারেলালের ছেলে মহাবীরের সাথেও দেখা করেন। মহাবীর একজন চলচ্চিত্র পরিচালক এবং অনেকে মনে করেন তার বাবার মৃত্যুর পিছনে তারও হাত থাকতে পারে...
...এরপর কী হলো ? ফেলুদা কী পারলো বাদশাহী আংটি উদ্ধার করতে ? তা জানতে হলে এক নিশ্বাসে পড়ে নিতে হবে 'বাদশাহী আংটি' ।